মোহাম্মদ হাশেম ফাউন্ডেশন

(গীতিকার, সুরকার ও শিল্পী অধ্যাপক মোহাম্মদ হাশেমের
সংগীত চর্চা ও প্রসারে একটি সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সংস্থা)

গঠনতন্ত্র

ধারা: প্রতিষ্ঠানের নাম ঠিকানা:

উপধারা (ক) নাম:

(১) ‘মোহাম্মদ হাশেম ফাউন্ডেশন’ ইংরেজিতে ‘Mohammad Hashem Foundation’, সংক্ষেপে ‘MHF’

উপধারা (খ) মনোগ্রাম:

‘মোহাম্মদ হাশেম ফাউন্ডেশন’ এর একটি নিজস্ব মনোগ্রাম থাকবে।

উপধারা (গ) প্রতিষ্ঠাকাল:

৯ ডিসেম্বর ২০২০ কাজী মানসুরুল হক খসরুর সভাপতিত্বে সভায় ‘মোহাম্মদ হাশেম ফাউন্ডেশন’ এর উপদেষ্টা পর্ষদ ও আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেয়া হয়। এই তারিখকে প্রতিষ্ঠাকাল হিসেবে গণ্য করা হবে।

উপধারা (ঘ) কার্যালয়

‘মোহাম্মদ হাশেম ফাউন্ডেশন’-এর অস্থায়ী কার্যালয় হবে: হাসু ভিলা, ওয়ার্ড নং-৬, হোল্ডিং নং- ৪০২/এ, দত্তের হাট, সদর, নোয়াখালী-৩৮০০।

উপধারা (ঙ) : তথ্য:

‘মোহাম্মদ হাশেম ফাউন্ডেশন’-এর একটি ওয়েব সাইট থাকবে; যেখানে ফাউন্ডেশন সংক্রান্ত সকল তথ্য থাকবে। এই ওয়েব সাইটটি ‘মোহাম্মদ হাশেম ফাউন্ডেশন’ কর্তৃক পরিচালিত হবে।

উপধারা (চ) সংজ্ঞা:

১. এই গঠনতন্ত্রে ব্যবহৃত ‘ফাউন্ডেশন’ বলতে ‘মোহাম্মদ হাশেম ফাউন্ডেশন’ কে বুঝাবে।

 

ধারা: ফাউন্ডেশনের লক্ষ্য উদ্দেশ্য:

‘মোহাম্মদ হাশেম ফাউন্ডেশন’ একটি গুরুত্বপূর্ণ অরাজনৈতিক এবং শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও শিক্ষা সংস্থা হিসেবে নিম্নোক্ত উদ্দেশ্য সমূহ সাধনের লক্ষ্যে পরিচালিত হবে:

(১) নোয়াখালীর কালজয়ী গীতিকবি, সুরকার ও কন্ঠশিল্পী অধ্যাপক মোহাম্মদ হাশেমের জীবনাদর্শ ও সৃজনকর্ম সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণ ফাউন্ডেশনের মূখ্য উদ্দেশ্য।

(২) মোহাম্মদ হাশেম রচিত ও সুরারোপিত গান, আঞ্চলিক তথা লোকগীতিসহ সংগীত চর্চা, প্রশিক্ষণ, গবেষণা, কর্মশালা, প্রতিযোগিতা, সেমিনার, মেলা, প্রদর্শনী ও পুরস্কারের আয়োজন করা;

(৩) অধ্যাপক মোহাম্মদ হাশেমের জন্মজয়ন্তী, প্রয়ান দিবসে কর্মসূচির উদ্যোগ গ্রহণ ও পালন করা;

(৪) উপরোক্ত উদ্দেশ্যসমূহ অর্জনে সহায়ক অন্যান্য কার্যক্রম গ্রহণ করা।

 

ধারা: সাংগঠনিক কাঠামো:

ফাউন্ডেশনের সাংগঠনিক কাঠামো নিন্মোক্ত ২ (দুই) টি পর্ষদ নিয়ে গঠিত হবে:

ক. পরিচালক পর্ষদ

খ. উপদেষ্টা পর্ষদ

 

ধারা: ফাউন্ডেশনের পরিচালক হওয়ার যোগ্যতা:

বাংলাদেশের নাগরিক ফাউন্ডেশনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী পরিচালক হতে পারবেন। এই ফাউন্ডেশনের নিম্নোক্ত চার শ্রেণির সদস্য থাকবেন: পরিচালক, আজীবন সদস্য, দাতা সদস্য ও উপদেষ্টা।

উপধারা (ক) সাধারণ সদস্য:

ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পর্ষদ কর্তৃক নির্বাচিত বাংলাদেশের নাগরিক পরিচালক হতে পারবেন।

উপধারা (খ) আজীবন সদস্য:

এককালীন নির্ধারিত চাঁদা প্রদানের মাধ্যমে একজন পরিচালক আজীবন সদস্য হতে পারবেন।

উপধারা (গ) দাতা সদস্য :

পরিচালকদের (পরিচালক ও আজীবন সদস্য) মধ্য হতে এককালীন নূন্যতম

১০,০০০ টাকা (দশ হাজার) থেকে ১০,০০,০০০ টাকা (দশ লাখ) চাঁদা প্রদানের মাধ্যমে দাতা সদস্য হতে পারবেন।

উপধারা (ঘ) উপদেষ্টা:

নির্বাহী পর্ষদ ফাউন্ডেশনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ খ্যাতনামা কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে এই ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করতে পারবে।

উপধারা (ঙ) পরিচালকদের অধিকার :

উপদেষ্টা ব্যতিত সকল পরিচালক নির্বাহী পর্ষদের নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে এবং নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন।

 

ধারা: চাঁদা:

১. দেশে অবস্থানরত প্রত্যেক পরিচালকের রেজিস্ট্রেশন ফি হবে ৫০০/- (পাঁচ শত) টাকা এবং বিদেশে অবস্থানরত পরিচালকদের রেজিস্ট্রেশন ফি হবে (বিশ ইউএস ডলার)।

২. পরিচালকদের মাসিক চাঁদা ১০০/- (একশত) টাকা। পরিচালকদের নিজ দায়িত্বে কোষাধ্যক্ষের কাছে মাসিক চাঁদা পরিশোধ করতে হবে।

৩. আজীবন পরিচালকদের এককালীন চাঁদা ৫০,০০০/- ( পাঞ্চাশ হাজার) টাকা।

৫. উপদেষ্টাদের কোনো চাঁদা পরিশোধ করতে হবে না।

উপধারা (ছ): পরিচালক হওয়ার প্রক্রিয়া:

ধারা – ৩ এর শর্তাধীনে যে কোন ব্যক্তি এই ফাউন্ডেশনের পরিচালক হতে হলে পরিশিষ্ট (ক) – তে উপস্থাপিত নির্ধারিত ফরম পূরণ করে চেয়ারম্যান ও মহাসচিব বরাবর জমা দিবেন। আবেদনের পর উক্ত প্রার্থীকে একটি আইডি নাম্বার সম্বলিত সদস্য নিশ্চিতকরণ রশিদ দেয়া হবে। ফাউন্ডেশনের ওয়েবসাইট চালু করার পর অনলাইনেও আবেদন করে পরিচালক হওয়া যাবে।

উপধারা (ঝ) পরিচালক পদ বাতিল:

(ক) কোন সদস্য স্বেচ্ছায় পরিচালক পদ প্রত্যাহার করতে চাইলে তিনি নির্বাহী পর্ষদের নিকট লিখিত আবেদনের মাধ্যমে পরিচালক পদ প্রত্যাহার করতে পারবেন। তবে প্রদত্ত অর্থ ফেরত পাবেন না।

(খ) কোন পরিচালক ফাউন্ডেশনের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও স্বার্থ বিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত হলে বা ফাউন্ডেশনের  নিয়ম ভঙ্গ করলে অথবা ফাউন্ডেশনের সুনাম ভঙ্গের কাজ করলে ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পর্ষদের সভায় উপস্থিত দুই-তৃতীয়াংশের অনুমোদনক্রমে তার পরিচালক পদ সাময়িক বা স্থায়ীভাবে বাতিল বা স্থগিত করা যাবে।

(গ) টানা ছয় মাস চাঁদা না দিলে পরিচালক পদ স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল হয়ে যাবে।

(ঘ) একবার পরিচালক পদ বাতিল বা সাময়িকভাবে বাতিল হলে তা পূনর্বহালের ক্ষমতা নির্বাহী পর্ষদের থাকবে।

উপধারা (ঞ): পরিচালক পদ পূনর্বহাল:

কোন কারণে কারো পরিচালক পদ বাতিল হলে তিনি পুনরায় সদস্য ফি ও বার্ষিক চাঁদা প্রদান করে পরিচালক পদ লাভের জন্য নির্বাহী পর্ষদের চেয়ারম্যান ও মহাসচিবের নিকট আবেদন করলে নির্বাহী পর্ষদের সভার অনুমোদনক্রমে পরিচালক পদ পূনর্বহাল হবে।

 

ধারা: পরিচালক পর্ষদ গঠন, ক্ষমতা দায়িত্ব:

ক. পরিচালক পর্ষদ উপদেষ্টা ব্যতিত ফাউন্ডেশনের সকল পরিচালক নিয়ে গঠিত হবে।

খ. পরিচালক পর্ষদ সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী হবে এবং এর সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বলে গণ্য হবে।

গ. পরিচালক পর্ষদ নির্বাহী পর্ষদ গঠন করবে।

ঘ. পরিচালক পর্ষদ গঠনতন্ত্রের অনুমোদন, সংশোধন ও পরিবর্তন করতে পারবে।

 

ধারা : নির্বাহী পর্ষদের গঠন, ক্ষমতা দায়িত্ব :

উপধারা (ক): নির্বাহী পর্ষদের কাঠামো:

১. ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পর্ষদ নিম্নোক্ত ১১টি পদে মোট ২৩ জন পরিচালক নিয়ে গঠিত হবে।

২. নির্বাহী পর্ষদের গঠন হবে নিম্নরুপ:

সভাপতি:  ১ জন

সভাপতিমন্ডলীর সদস্য: ২ জন

সাধারণ সম্পাদক:  ১ জন

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: ১ জন

কোষাধ্যক্ষ: ১ জন

সহ কোষাধ্যক্ষ: ১ জন

সাংগঠনিক সম্পাদক: ১ জন

প্রশিক্ষণ ও গবেষণা সম্পাদক: ১ জন

প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক: ১ জন

অনুষ্ঠান সংগঠক: ১ জন

নির্বাহী পরিচালক: ১০ জন

 

৩. গঠনের তারিখ হতে নির্বাহী পর্ষদের মেয়াদ হবে ৩ (তিন) বছর। এই সময়কাল ইংরেজি বর্ষপুঞ্জী অনুযায়ী সম্পন্ন হবে।

 

উপধারা (খ) : নির্বাহী পর্ষদের ক্ষমতা ও দায়িত্ব:

১. ফাউন্ডেশনের সকল প্রশাসনিক ও সাংগঠনিক কার্যাবলী পরিচালনা, কর্মসূচী প্রণয়ণ ও বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে নির্বাহী পর্ষদের সার্বিক ক্ষমতা থাকবে।

২. জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং প্রশাসনের সাথে প্রয়োজনীয় যোগাযোগ রক্ষা করবে।

৩. ফাউন্ডেশনের স্বার্থ রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবে।

৪. গঠনতন্ত্রের কোন ব্যাখ্যার প্রয়োজন হলে তা ব্যাখা করবে।

৫. নির্বাহী পর্ষদ প্রয়োজন অনুসারে এক বা একাধিক উপ কমিটি গঠন করতে পারবে।

৬. বদলি, পদত্যাগ বা অন্য কোন কারণে নির্বাহী পর্ষদের কোন কর্মকর্তার পদ শূন্য হলে উক্ত অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য নির্বাহী পর্ষদ পরিচালকদের মধ্যে থেকে সর্বোচ্চ তিন জনকে কো-অপ্ট করতে পারবে, যা মেয়াদ পর্যন্ত বহাল থাকবে।

৭. ফাউন্ডেশনের নির্বাচনের জন্য নির্বাহী পর্ষদ নির্বাচন কমিশন গঠন করবে।

 

ধারা: পৃষ্ঠপোষক উপদেষ্টা পর্ষদ :

ক) নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনের সংসদ সদস্য, নোয়াখালী পৌরসভার মেয়র, নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক, নোয়াখালীর পুলিশ সুপার পদাধিকার বলে মোহাম্মদ হাশেম ফাউন্ডেশনের পৃষ্ঠপোষক।

 

খ) পদাধিকার বলে নির্বাচিত উপদেষ্টারা হলেন নোয়াখালীর সব কটি উপজেলার চেয়ারম্যান, সব কটি পৌরসভার মেয়র, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের  উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ, নোয়াখালী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ, নোয়াখালী সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ, নোয়াখালী প্রেসক্লাবের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট নোয়াখালীর সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক।

 

গ) নির্বাহী পর্ষদ ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা পর্ষদের আকার ও সংখ্যা নির্ধারণ করে ব্যক্তি চয়ন করবে। নির্বাহী পর্ষদ উপদেষ্টা পর্ষদের পরামর্শ গ্রহণ করবে।

 

ধারা : নির্বাহী পর্ষদের বিভিন্ন পদের কর্মকর্তাদের ক্ষমতা দায়িত্ব:

১. সভাপতি: ফাউন্ডেশনের নিয়মতান্ত্রিক নির্বাহী প্রধান সভাপতি। তিনি ফাউন্ডেশনের সকল সভায় সভাপতিত্ব করবেন। তিনি সভা আহবান করার জন্য সাধারণ সম্পাদককে পরামর্শ দেবেন। সাধারণ সম্পাদক সব ধরণের সভা আহবান করবেন।

২. সভাপতিমন্ডলীর সদস্য: সভাপতির কাজে সহায়তা করবেন সভাপতিমন্ডলীর সদস্যরা এবং সভাপতির অনুপস্থিতিতে (বিদেশ ভ্রমন বা অসুস্থতা) সভাপতির পরামর্শে  ১নং সভাপতিমন্ডলীর সদস্য, তাঁর অনুপস্থিতিতে (বিদেশ ভ্রমন বা অসুস্থতা) ২নং সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ভারপ্রাপ্ত সভাপতি (সাময়িক) হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।

৩. সাধারণ সম্পাদক: ফাউন্ডেশনের সার্বিক কাজের তত্ত্বাবধায়ন ও সম্পাদনার দায়িত্বে থাকবেন সাধারণ সম্পাদক। তিনি চেয়ারম্যানের পরামর্শক্রমে সভা আহবান করবেন এবং সভার কার্যবিবরণী লিপিবদ্ধ করবেন। তিনি পরিচালক পর্ষদের সভায় ফাউন্ডেশনের বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ করবেন। তিনি সর্বোচ্চ ৫,০০০/- (পাঁচ হাজার) টাকা নগদ নিজের কাছে রাখতে পারবেন ও ব্যয় করতে পারবেন।

৪.   যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: সাধারণ সম্পাদকের কাজে সহায়তা করবেন। সাধারণ সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে (বিদেশ ভ্রমন বা অসুস্থতা) মহাসচিবের পরামর্শে যুগ্ম মহাসচিব (অনুপস্থিতির ক্রমানুসারে) ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। 

৫. কোষাধ্যক্ষ: ফাউন্ডেশনের তহবিল রক্ষক বলে বিবেচিত হবেন কোষাধ্যক্ষ। তিনি ফাউন্ডেশনের বাজেট প্রণয়ণ, আয়-ব্যয়ের হিসাব সংরক্ষণ ক্যাশবই লিপিবদ্ধ ও সংরক্ষণ করবেন। তিনি বার্ষিক বাজেট প্রণয়ণ ও আয়-ব্যয়ের হিসাব সাধারণ সভায় পেশ করবেন।

৬. সহ কোষাধ্যক্ষ: কোষাধ্যক্ষের কাজে সর্বাত্মক সহোযোগিতা করবেন সহ কোষাধ্যক্ষ।

৭. সাংগঠনিক সম্পাদক: ফাউন্ডেশনের সাংগঠনিক যাবতীয় কাজে সাংগঠনিক সম্পাদক মহাসচিবকে সহযোগিতা করবেন। এছাড়া সদস্য সংগ্রহে তিনি মূল ভূমিকা পালন করবেন।

৮. প্রশিক্ষণ ও গবেষণা সম্পাদক: ফাউন্ডেশনের সব ধরণের প্রশিক্ষণ, গবেষণা, কর্মশালা আয়োজন করবেন। দাপ্তরিক ও যোগাযোগ সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয় পরিচালনা করবেন এবং অ্যাসোসিয়েশনের সভার কার্যবিবরণী বহি, নোটিশ বহিসহ সকল রেজিস্ট্রার (ক্যাশবই ব্যতীত) সংরক্ষণ করবেন। তিনি ফাউন্ডেশনের যাবতীয় দলিল পত্র, ফাইল, সম্পত্তি ইত্যাদির সংরক্ষণ ও তত্ত্বাবধায়নের সার্বিক দায়িত্বে থাকবেন।

৯. প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক : ফাউন্ডেশনের সার্বিক কর্মকাণ্ড ও কর্মসূচীর প্রয়োজনীয় প্রচার, পূনর্মিলনী ও বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপলক্ষে সুভ্যেনীর বা বুকলেট, গবেষণা ইত্যাদি প্রকাশনার ব্যবস্থা করাসহ ফাউন্ডেশন ও পরিচালকদের তথ্য সমৃদ্ধ একটি ডাটাবেজ প্রস্তুত হালফিল ও সংরক্ষণ করবেন।

১০. অনুষ্ঠান সংগঠক: ফাউন্ডেশনের প্রতিযোগিতা, সেমিনার, প্রদর্শনী ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড আয়োজন ও  পরিচালনা করবেন।

১১. নির্বাহী পরিচালক: সকল সভায় উপস্থিত হওয়া, সভায় সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহযোগিতা, সংগঠনের কর্মসূচী প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের সার্বিক সহায়তা এবং নির্বাহী পর্ষদ কর্তৃক অর্পিত দায়িত্ব পালন করা।

 

ধারা১০  : নির্বাচন :

১.  নির্বাহী পর্ষদ তিন সদস্য বিশিষ্ট নির্বাচন কমিশন গঠন করবে। এর মধ্যে একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও দুই জন নির্বাচন কমিশনার। নির্বাচন কমিশন নির্বাহী পর্ষদ নির্বাচনের যাবতীয় ব্যবস্থা করবে। তবে নির্বাচন কমিশনের কোন সদস্য নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করতে পারবেন না। নির্বাচনের ধরণ ও প্রক্রিয়া নির্বাচন কমিশন নির্ধারণ করবে। ভোটার তালিকা নির্বাহী পর্ষদ চূড়ান্ত করে নির্বাচন কমিশনকে সরবরাহ করবে।

৩. বার্ষিক সাধারণ সভায় কাউন্সিলের মাধ্যমে নির্বাহী পর্ষদ গঠন হবে।

৪. নির্বাহী পর্ষদ নির্ধারিত সদস্য ফি/চাঁদা পরিশোধ (হালফিল) পূর্বক যারা সদস্যপদ গ্রহণ করবেন, তারাই নির্বাচনের দিন ইলেক্টরাল কলেজ বা নির্বাচক মন্ডলী হিসেবে গণ্য হবেন। নির্বাচনী তফসীল ঘোষণার পর যারা সদস্য হবেন তারা নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।

৫. নির্বাচন কমিশন নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করবে এবং ফাউন্ডেশনের সার্বিক সহযোগিতা গ্রহণ করতে পারবে।

৬. ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পর্ষদ গঠনে সাধারণত সমঝোতাকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। সমঝোতায় ব্যর্থ হলে নির্বাচনের দিন উপস্থিত সদস্যদের কন্ঠ অথবা হস্ত ভোটে অথবা সশরীরে ভোটার উপস্থিত হয়ে গোপন ব্যালটে একটি নির্বাহী পর্ষদ গঠিত হবে। সব পরিচালকের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে নির্বাচন কমিশন সময় উপযোগী যেকোন অথবা শুধু প্রবাসীদের জন্য অনলাইনে ভোট গ্রহণের সিদ্ধান্ত গ্রহণযোগ্য বলে বিবেচিত হবে। এক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।

৭. প্রতি তিন বছর পর ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পর্ষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অনিবার্য কারণবশত: নির্ধারিত সময় যদি নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হয়, সেক্ষেত্রে সাধারণ সভার অনুমোদন সাপেক্ষে উক্ত মেয়াদ সর্বোচ্চ ১(এক) বছর বর্ধিত করা যেতে পারে।

৮. নির্বাচন কখনোই প্যানেলভিত্তিক হবে না।

 

ধারা১১ :  সভা অনুষ্ঠান :

উপধারা (ক) : পরিচালক পর্ষদের সভা :

১. বছরে একবার পরিচালক পর্ষদের সভা অনুষ্ঠিত হবে। এজন্য ন্যুনতম ৩০ (ত্রিশ) দিন পূর্বে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে। তবে জরুরি প্রয়োজনে একের অধিক জরুরী সভা আহ্বান করা যাবে এবং ৭ (সাত) দিন পূর্বে লিখিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই জরুরি পরিচালক সভা করা যাবে।

২. স্বাভাবিক নিয়মে বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত না হলে বা কোন প্রকার অনাস্থা প্রস্তাব বা গঠনতন্ত্র সংশোধন বা পরিবর্তনের প্রয়োজন দেখা দিলে বা গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত বিবেচনার্থে বা জরুরি প্রয়োজনে কমপক্ষে দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের অনুরোধক্রমে চেয়াম্যান জরুরি পরিচালক সভা ডাকতে পারবেন।

৩. পরিচালক সভার দিন বা অন্য কোন দিন সদস্যদের সমন্বয়ে ও পরিবার পরিজনসহ পুনর্মিলনীর আয়োজন করতে পারবে।

৪. সাধারণ সম্পাদক সকল সভার বিজ্ঞপ্তি দিবেন।

৫. পরিচালক পর্ষদের বার্ষিক সভা সাধারণ সভা নামে অভিহিত হবে এবং সদস্য ফি বা চাঁদা পরিশোধকৃত তালিকাভুক্ত ফাউন্ডেশনের পরিচালকদের এক-তৃতীয়াংশের উপস্থিতিতে সভার কোরাম হবে। সাধারণ সভায় ফাউন্ডেশনের আয় ব্যয়ের হিসাব ও বার্ষিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদন করা হবে।

৬. সাধারণ সংখ্যাধিক্য মতকে সিদ্ধান্ত গ্রহণের পদ্ধতি হিসেবে গণ্য করা হবে, তবে সকল সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে সমঝোতাকে বা মতৈক্যকে প্রাধান্য দিতে হবে।

৭. কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে কোরাম যথেষ্ট বিবেচিত হবে, তবে সাধারণ পর্ষদ বা নির্বাহী পর্ষদের কোন সভা কোরামের অভাবে অনুষ্ঠিত হতে না পারলে মূলতবী সভা কোরাম ছাড়াই অনুষ্ঠিত হতে পারবে এবং এক্ষেত্রে সভার বিজ্ঞপ্তির সময়সীমা অপরিবর্তিত থাকবে।

৮. গঠনতন্ত্র সংশোধন বা বিলুপ্তির কোন প্রস্তাব মূলতবী সভায় বিবেচনা করা যাবে না।

 

উপধারা (খ) : নির্বাহী পর্ষদের সভা :

১. নির্বাহী পর্ষদের সভা সাধারণভাবে প্রতি বছর কমপক্ষে ২টি অনুষ্ঠিত হবে। এজন্য ন্যূনতম ৭ (সাত) দিন পূর্বে লিখিত বিজ্ঞপ্তি  দিতে হবে। প্রয়োজনবোধে নির্বাহী পর্ষদের অতিরিক্ত জরুরি সভা ডাকা হবে। নির্বাহী পর্ষদ যে কোন সময় সভার আয়োজন করতে পারবে।

২. নির্বাহী পর্ষদের জন্য এক-তৃতীয়াংশ পরিচালকের উপস্থিতিতে সভার কোরাম হবে।

 

ধারা১২ : তহবিল সংগ্রহ, গঠন পরিচালনা :

উপধারা (ক) : তহবিল সংগ্রহ ও গঠন:

পরিচালকদের নিকট থেকে সংগৃহীত ফি বা চাঁদা বা সুভ্যেনীর বা সংকলনের জন্য বিজ্ঞাপন ছাড়াও নির্বাহী পর্ষদের অনুমোদনক্রমে নির্বাহী পর্ষদ বা পর্ষদের দায়িত্বপ্রাপ্ত কোন পরিচালক ফাউন্ডেশনের উদ্দেশ বাস্তবায়নের জন্য বিভিন্ন সংস্থা/সংগঠনের কাছ থেকে অনুদান গ্রহণ করতে পারবেন বা তহবিল গঠন করতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে বা আর্থিক সাহায্য সহযোগিতা গ্রহণ করতে পারবেন, তবে সরকারের প্রদত্ত কোন অনুদানের জন্য এরূপ কোন অনুমোদনের প্রয়োজন হবে না।

উপধারা (খ): তহবিল পরিচালনা :

১. ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পর্ষদের মনোনীত যে কোন বাণিজ্যিক ব্যাংক বা ব্যাংকসমূহে এক বা একাধিক ব্যাংক একাউন্ট থাকতে পারে।

২. ফাউন্ডেশনের নামে ব্যাংক একাউন্ট থাকবে। ব্যাংক একাউন্ট বা একাউন্টসমূহ থেকে নির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্তের মাধ্যমে সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক এবং কোষাধ্যক্ষের যৌথ স্বাক্ষরে লেনদেন সম্পন্ন হবে।

৩. ফাউন্ডেশনের কাজে ২০,০০০/- (বিশ হাজার) টাকার ঊর্ধে ব্যয় পরবর্তী নির্বাহী পর্ষদের সভায় উত্থাপন করতে হবে।

৪. বার্ষিক সাধারণ সভায় কার্যনির্বাহী পর্ষদ ফাউন্ডেশনের আয়-ব্যয়ের হিসাব উপস্থাপন করবেন। স্বীকৃত অডিট ফার্ম কর্তৃক ফাউন্ডেশনের আয়-ব্যয়ের হিসাব নিরীক্ষা করা যেতে পারে।

উপধারা (গ) : বার্ষিক চাঁদা প্রদানের নিয়ম:

প্রতি বছর ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে সদস্যরা চাঁদা পরিশোধ করবেন। সময়ের প্রযোজনে ভবিষ্যতে সাধারণ সভায় চাঁদার পরিমান পুনর্নির্ধারণ হতে পারে।

উপধারা (ঘ) : আর্থিক বছর:

আর্থিক বছর হবে ১ জানুয়ারী থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

 

ধারা ১৩ : গঠনতন্ত্রের সংশোধনী :

ক. গঠনতন্ত্রের কোনরূপ সংশোধনের প্রয়োজন হলে বার্ষিক সাধারণ সভা বা জরুরি সাধারণ সভার (কোন মূলতবী সভা নয়) কমপক্ষে এক মাস পূর্বে নির্বাহী পর্ষদের নিকট কোন পরিচালক কর্তৃক প্রস্তাবাকারে তা পেশ করতে হবে। নির্বাহী পর্ষদ মতামতসহ বা মতামত ছাড়া উক্ত প্রস্তাব সাধারণ সভায় বা জরুরি সাধারণ সভায় পেশ করবে।

খ. গঠনতন্ত্রের উক্তরূপ সংশোধন বা পরিবর্তন বা পরিবর্ধনের প্রয়োজন হলে তা কেবল বার্ষিক সাধারণ সভা বা জরুরী বিশেষ সাধারণ সভায় উপস্থিত দুই-তৃতীয়াংশ পরিচালকের অনুমোদনক্রমে গৃহীত হতে পারবে।

 

গত ২২ মার্চ ২০২১ মোহাম্মদ হাশেম ফাউন্ডেশনের সাধারণ সভায় গঠনতন্ত্রটি অনুমোদন হয়। মোহাম্মদ হাশেম ফাউন্ডেশনের আহ্বায়ক কাজী মানসুরুল হক খসরুর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুস্তফা মনওয়ার হাশেমের পরিচালনায় মাইজদী নতুন বাসস্ট্যান্ডের পাশের গলিতে জিনাত মঞ্জিলে সভা অনুষ্ঠিত হয়।

 

মোহাম্মদ হাশেম ফাউন্ডেশনের যাত্রা শুরু:

(নিউজবাংলা ডেস্ক ১০ ডিসেম্বর, ২০২০ ১৭:৩৬ আপডেট: ১১ ডিসেম্বর, ২০২০ ১৬:০৬)

গীতিকার, সুরকার, শিল্পী ও সাধক অধ্যাপক মোহাম্মদ হাশেমের সংগীত ও সাহিত্যকর্ম সংরক্ষণ, চর্চা ও প্রসারে যাত্রা শুরু হলো মোহাম্মদ হাশেম ফাউন্ডেশনের।

কবি, লেখক, সাংবাদিক ও নোয়াখালীর সাবেক প্রসিকিউটর কাজী মানসুরুল হক খসরুকে আহ্বায়ক ও সাংবাদিক মুস্তফা মনওয়ার সুজনকে সদস্য সচিব করে ফাউন্ডেশনের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে।

৯ ডিসেম্বর ২০২০ রাতে কাজী মানসুরুল হক খসরুর সভাপতিত্বে জুম মিটিংয়ে ‘মোহাম্মদ হাশেম ফাউন্ডেশন’ এর উপদেষ্টা পর্ষদ ও আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেয়া হয়।

নোয়াখালী-৪ আসনের সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীকে ফাউন্ডেশনের প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।

 

উপদেষ্টা পর্ষদ

উপদেষ্টা পর্ষদে রয়েছেন নোয়াখালী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আল-হেলাল মোশাররফ হোসেন, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. ফারুক উদ্দিন, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ, বাংলাদেশ বেতারের সাবেক মহাপরিচালক নারায়ণ চন্দ্র শীল, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক হাসান আরিফ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান তপু, যুক্তরাজ্যের সাংস্কৃতিক সংগঠন সৌধের পরিচালক টি এম আহমেদ কায়সার, ব্রিটিশ কিংডম সলিসিটর্স তৌহিদ চৌধুরী, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট নোয়াখালীর সভাপতি বিমলেন্দু মজুমদার, এনআরডিএসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল আউয়াল, অ্যাডভোকেট আশরাফুল করিম ও সৈকত সরকারি কলেজের অধ্যাপক মামুনুর রশিদ মামুন।

 

আহ্বায়ক কমিটি

আহ্বায়ক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন-নোয়াখালীর কবিরহাট পৌরসভার মেয়র জহিরুল হক রায়হান, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট নোয়াখালীর সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এমদাদ হোসেন কৈশোর ও নোয়াভিশনের পরিচালক আ ন ম সাজ্জাদ রহমান।

 

আহ্বায়ক কমিটির সদস্যরা হলেন বাঁধেরহাট এ এম কলেজের অধ্যাপক শিরিন আক্তার, দৈনিক ইত্তেফাকের বিজনেস এডিটর জামাল উদ্দিন, আমাদের অর্থনীতির বিশেষ প্রতিনিধি ফিরোজ আলম মিলন, বিজনেস স্টারের সম্পাদক ফারুক মেহেদী, ঢাকা পোস্টের বিশেষ প্রতিনিধি পার্থ সারথি দাস, ভুলুয়া কলেজের অধ্যাপক ইসমাইল হোসেন, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মিরন মহিউদ্দিন, প্রবাস বিডি নিউজের সম্পাদক সাঈদ রিয়াজ, কবি ও নাট্যাভিনেতা সারওয়ার-ই-আলম, নোয়াখালী জেলা শিল্পকলা একাডেমির সংগীত প্রশিক্ষক কামাল উদ্দিন, নোয়াখালীর নলপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক টিপু সুলতান, নোয়াখালীর কাদির হানিফ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক রেহানা আক্তার, নোয়াখালীর চরমটুয়া ডিগ্রি কলেজের অধ্যাপক আজিজুর রহমান, অভিনেতা ও আবৃত্তিশিল্পী জহির হক, সংস্কৃতিকর্মী মোয়াজ্জেম হোসেন আরমান, সংগীতশিল্পী শাহনাজ হাশেম কাজল, সংগীতশিল্পী সায়রা হাশেম মুক্তি, চলচ্চিত্র নির্মাতা রুহুল আমিন চৌধুরী, প্রকৌশলী আবদুল আউয়াল চঞ্চল, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের অর্থোডন্টিক বিভাগের চেয়ারম্যান ডা. আবু তাহের পাভেল, ব্যবসায়ী সাঈদ মাহমুদ মহসীন, দৈনিক ইত্তেফাকের সহ সম্পাদক সানজিদা সুলতানা, গল্পকার ও চলচ্চিত্র সমালোচক শ্যামল কান্তি ধর, আইটি বিশেষজ্ঞ অনুপম সিংহ, সংগীতশিল্পী সামিরা হাশেম রানু, প্রকৌশলী নাজমুল করিম রুবেল, ডিবিসি নিউজের সিনিয়র ক্যামেরাপারসন আনোয়ার সবুজ, উন্নয়নকর্মী রাবেয়া আক্তার আঁখি ও সংগীতশিল্পী রায়হান কায়সার শাওন।